টানা শৈত্য প্রবাহে নাভিশ্বাস অবস্থা উত্তরের জনপদে। তাপমাত্রা রেকর্ড পরিমাণ নামার পর কিছুটা বাড়লেও কনকনে শীতে জবুথবু জনজীবন। ঘন কুয়াশায় ঢেকে থাকছে কুড়িগ্রামের বেশীর ভাগ এলাকা। টানা ১৬ দিনের শৈত প্রবাহে বিপর্যস্ত জনজীবন। পর্যাপ্ত শীতের কাপড় না থাকায় স্বল্প আয়ের মানুষের ভরসা এখন খড়কুটার আগুন। চলমান শৈত্য প্রবাহে লালমনিরহাটে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বোরো বীজতলার।
দিশেহারা হয়ে পড়েছে কৃষকরা। বীজতলার পাশাপাশি ভুট্টা, আলু ও শীতকালীন সব্জিতেও ঠাণ্ডা ও কুয়াশার প্রভাব পড়েছে। কনকনে ঠাণ্ডার সাথে হিমেল বাতাসের কারণে শীতার্তদের দুর্ভোগ উঠেছে চরমে। এদিকে, ঘনকুয়াশা আর ঠাণ্ডায় ভৈরবের জনজীবনও বিপর্যস্ত । শীত জনিত নানা রোগে আক্রান্ত রোগীর ভীড় বাড়ছে হাসপাতালগুলোতে।