আশিক মুন্না | প্রতিবছরের ন্যায় এবারো খানসামায় চলছে অালু চাষের ধুম।দিনাজপুরের প্রায় প্রত্যেকটি উপজেলায় এই অালু চাষ পদ্ধতি শুরু হয়েছে।খানসামা উপজেলায় ১নং আলোকঝারী ইউনিয়ন সহ বাকি সব ইউনিয়নগুলোতে উন্নত মানের পদ্ধতিতে অালু চাষ করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ শষ্য-শ্যামলের দেশ।এই দেশের অন্যান্য খাতগুলোর মতো কৃষি অন্যতম।দেশের সকল মানুষের খাদ্যের অভাব পুরন হয় এই কৃষিখাত থেকেই।বাংলাদেশের প্রায় ৮০শতাংশ মানুষ প্রত্যক্ষভাবে এই কৃষির সাথে সম্পৃক্ত।অার এসব মানুষ বিভিন্ন ঋতুতে বিভিন্ন ফসলের চাষ করে দেশের খাদ্যের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানি করে বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হচ্ছে।দেশের পাশাপাশি লাভবান হচ্ছে চাষীরা।
এবছর বিভিন্ন জাতের বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় অালু চাষ করে লাভবান হওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে স্থানীয় চাষীরা।তাই তারা অধিক লাভবান হওয়ার অাশায় ধান চাষ করার পর সময় নষ্ট না করে তাদের ফসলি জমিতে অালু চাষ করা শুরু করে দেন।
জমিতে অালুর বীজ বপন করার সময় ৪নং খামারপাড়ার অালু চাষী মোঃরমিজ উদ্দীনকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি তার চাষকৃত অালু থেকে লাভবান হবে বলে অাশা করেন।তিনি অন্যান্য বছরের তুলনায় এই বছর প্রায় সাত বিঘা জমিতে এই অালু চাষ করেন।এছাড়াও তার চাষকৃত ফসল দেশের অর্থনিতিকে সচল রাখতে সাহায্য করবে বলে অাশা করেন তিনি।
এছাড়াও অারো স্থানীয় কয়েকজন অালু চাষী বলেন অালুর বাজারের শুরুতে দাম একটু বেশি থাকলেও পরে তা অনেক কমে যায়।অার যা তাদের লাভবান হওয়ার স্বপ্নের পথে অনেক বড় বাধা হয়ে দাড়াতে পারে বলে উল্লেখ করেন।